বস্ত্র খাতে নগদ সহায়তা স্পষ্ট করে প্রজ্ঞাপন
প্রকাশিত:
২ আগস্ট ২০২৩ ২৩:১০
আপডেট:
১৯ এপ্রিল ২০২৫ ২৩:৩৩

বস্ত্র খাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান (এসএমই) এখন থেকে ‘অন নো কস্ট’ পদ্ধতিতে আমদানি করা উপকরণ দিয়ে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র রপ্তানিতে নগদ সহায়তা পাবে। গতকাল রোববার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এতে বলা হয়, ক্ষুদ্র ও মাঝারি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ বিদেশি বা দেশি ও বিদেশি উভয় ধরনের সুতা ও বস্ত্র ব্যবহার করে উৎপাদিত পণ্য রপ্তানিতে ৩০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের শর্তে নগদ সহায়তা পেয়ে থাকেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের যেসব প্রতিষ্ঠান ‘অন নো কস্ট’ পদ্ধতিতে উপকরণ এনে পোশাক বা বস্ত্র রপ্তানি করে, তারা নগদ সহায়তা পাবে কিনা তা নিয়ে অস্পষ্টতা ছিল। যে কারণে বিষয়টি স্পষ্ট করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ব্যাক টু ব্যাক এলসির বাইরে অন-নো-কস্ট ভিত্তিতে বিদেশ থেকে উপকরণ সংগ্রহের মাধ্যমে তৈরি পোশাক বা বস্ত্রজাত সামগ্রী রপ্তানির বিপরীতে কর্তন, তৈরি এবং সাজানোর (সিএমটি) মূল্যের ওপর নগদ সহায়তা দিতে হবে। নগদ সহায়তার ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করা কমিশন ও ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়ামের খরচ বাদ যাবে।
বিষয়:
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: