জনগণ কি তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে আপনাদের উপর আস্থা রাখবে?
প্রকাশিত:
৪ মে ২০১৯ ১৬:৫৭
আপডেট:
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৬:৫২
এতো বড় একটা দল চাপের মুখে আপোষ করে সংসদে গিয়ে শেষ পর্যন্ত কি নিজেদের অদূরদর্শী রাজনীতি, নেতৃত্বের ব্যর্থতা আর অসহায়ত্বকেই তুলে ধরেনি? চাপ সহ্য করে যদি রাজনীতির মাঠে টিকতে না পারেন, নেতার মুক্তির জন্য আপোষ করে যদি সংসদে যেতে হয়! আপনারা কিভাবে দেশ ও জনগণের স্বার্থে আপোষহীন লড়াই-সংগ্রাম করবেন? জনগণ কি তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে আপনাদের উপর আস্থা রাখবে?
ক্ষমতায় থাকা গতানুগতিক রাজনৈতিক দলসমূহ স্বাধীনতার ৪৮ বছরেও মু্ক্তিযুদ্ধের চেতনার বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, সাম্য-মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়তে পারেনি। আগামী ৫০ বছরেও পারবে না, যদি কোন তৃতীয় শক্তিশালী রাজনৈতিক শক্তির আর্বিভাব না ঘটে।
তবে আশার বাণী হচ্ছে, এদেশের ছাত্র- যুবক, তরুণরা ঐক্যবদ্ধ হলে সকল অসাধ্যই অর্জন করা সম্ভব। সুতরাং ছাত্র-যুবক, তরুণদেরই দেশ গঠনে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায়, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে।
লেখক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
বিষয়:
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: