সিডনী শনিবার, ৪ঠা মে ২০২৪, ২০শে বৈশাখ ১৪৩১


ন্যাম সম্মেলনে যোগ দিতে আজ আজারবাইজান যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী


প্রকাশিত:
২৪ অক্টোবর ২০১৯ ২৩:৩৯

আপডেট:
৪ মে ২০২৪ ০২:৫৭

ন্যাম সম্মেলনে যোগ দিতে আজ আজারবাইজান যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রভাত ফেরী ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮তম জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন (ন্যাম) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আজ বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) চার দিনের সরকারি সফরে আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।



১২০টি উন্নয়নশীল দেশের ফোরাম ন্যামের দুই দিনের সম্মেলনটি আগামী ২৫ ও ২৬ অক্টোবর আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর কংগ্রেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী ওই সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন।



সফরসূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ বিমান বাকুর উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে।



প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ফ্লাইটটি বাকু হায়দার আলিয়েভ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ওই দিন স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৫৫ মিনিটে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানানোর পর মোটর শোভাযাত্রা সহকারে তাকে হিলটন বাকু হোটেলে নিয়ে যাওয়া হবে। আজারবাইজান সফরকালে এই হোটেলেই অবস্থান করবেন তিনি।



বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানানোর পর মোটর শোভাযাত্রা সহকারে তাকে হিলটন বাকু হোটেলে নিয়ে যাওয়া হবে। আজারবাইজান সফরকালে তিনি এই হোটেলেই অবস্থান করবেন। অনুষ্ঠান স্থলে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকার ন্যাম নেতাদের অভ্যর্থনা জানাবেন। অন্যান্য ন্যাম নেতাদের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাকু কংগ্রেস সেন্টারের প্ল্যানারি হলে সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। পরে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রের লাঞ্চ হলে পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে প্রতিনিধিদলের প্রধানদের জন্য দেওয়া ওয়ার্কিং লাঞ্চে যোগ দেবেন।



আজারবাইজানে চার দিনের সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী রবিবার (২৭ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় বাকু হেইদার আলিয়েব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বিশেষ ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে। ফ্লাইট সিডিউল অনুযায়ী বিমানটি ওইদিন সন্ধ্যায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।



উল্লেখ্য, ন্যাম বিশ্বের ১২০টি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত একটি ফোরাম, যা বড় কোনও পাওয়ার ব্লকের সঙ্গে বা বিপক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে সংযুক্ত নয়। জাতিসংঘের পর এটি বিশ্বব্যাপী রাষ্ট্রগুলোর বৃহত্তম গ্রুপিং। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহেরু ও সাবেক যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট জোসিপ ব্রোজ টিটোর উদ্যোগে ১৯৫৫ সালে বানডং সম্মেলনে সম্মত নীতিমালা প্রণয়নের পর ১৯৬১ সালে যুগোস্লাভিয়া বেলগ্রেডে ন্যামটি প্রতিষ্ঠিত হয়


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top