পাপুয়া নিউ গিনিতে দাঙ্গায় নারী ও শিশুসহ নিহত ২৪


প্রকাশিত:
১১ জুলাই ২০১৯ ০০:৫৩

আপডেট:
৭ এপ্রিল ২০২৫ ২০:১৭

পাপুয়া নিউ গিনিতে দাঙ্গায় নারী ও শিশুসহ নিহত ২৪

অস্ট্রেলিয়ার নিকট প্রতিবেশী রাষ্ট্র  পাপুয়া নিউ গিনিতে গোষ্ঠীগত দাঙ্গায় নারী ও শিশুসহ ২৪ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে  গত কয়েক বছরের মধ্যে দেশটির হেলা প্রদেশে এটি সবচেয়ে বড় গণহত্যা।



সোমবার কাকডাকা ভোরে কারদিয়া নামক একটি গ্রামে হামলার ঘটনা ঘটে। গ্রামটিতে প্রায় ৮০০ লোকের বসবাস।



কারদিয়ার সাব-হেলথ সেন্টারের প্রধান ফিলিপ পিমুয়া হামলার সময় গ্রামেই ছিলেন। তিনি গার্ডিয়ানকে বলেন, এখন পর্যন্ত আমি ১৬ জন ভুক্তভোগীকে পেয়েছি। এর মধ্যে শিশু ৮ জন। বাকি সব নারী। দুজন গর্ভবতী।



পিমুয়া জানান, ভোরে ঘরে ঢুকে ঢুকে মানুষকে হত্যা করে আক্রমণকারীরা।



‘সকালে ঘুম থেকে উঠে রান্নাঘরে আগুন দেখতে পাই। একই সঙ্গে গুলির শব্দ কানে আসে। দেখি কয়েকটি ঘর জ্বলছে। বুঝে যাই শত্রুরা গ্রামে ঢুকেছে। নিজেকে বাঁচাতে জঙ্গলে আশ্রয় নেই। ৯টার দিকে ফিরে এসে লাশ পড়ে থাকতে দেখি।’



পিমুয়া জানান নিহতদের সবাইকে তিনি চেনেন, ‘তারা আমার লোক। অধিকাংশের শরীর টুকরো টুকরো করা হয়েছে। মাথা শরীর থেকে আলাদা। কার শরীর কোনটা সেটি শনাক্ত করতে পারছি না।’



পিমুয়া জানান, বুধবার তারা মৃতদের সৎকার করবেন। কিন্তু পুলিশের জন্য অপেক্ষা করছেন।



নিউ গিনির এই অঞ্চলে গত কয়েক বছরে উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষ চরম আকার ধারণ করেছে। হত্যা, ধর্ষণ এবং লুটের মতো ঘটনা ঘটছে নিয়মিত।গোষ্ঠীগত দাঙ্গায় পাপুয়া নিউ গিনিতে নারী ও শিশুসহ ২৪ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি। গত কয়েক বছরের মধ্যে দেশটির হেলা প্রদেশে এটি সবচেয়ে বড় গণহত্যা।



সোমবার কাকডাকা ভোরে কারদিয়া নামক একটি গ্রামে হামলার ঘটনা ঘটে। গ্রামটিতে প্রায় ৮০০ লোকের বসবাস।



কারদিয়ার সাব-হেলথ সেন্টারের প্রধান ফিলিপ পিমুয়া হামলার সময় গ্রামেই ছিলেন। তিনি গার্ডিয়ানকে বলেন, এখন পর্যন্ত আমি ১৬ জন ভুক্তভোগীকে পেয়েছি। এর মধ্যে শিশু ৮ জন। বাকি সব নারী। দুজন গর্ভবতী।



পিমুয়া জানান, ভোরে ঘরে ঢুকে ঢুকে মানুষকে হত্যা করে আক্রমণকারীরা।



‘সকালে ঘুম থেকে উঠে রান্নাঘরে আগুন দেখতে পাই। একই সঙ্গে গুলির শব্দ কানে আসে। দেখি কয়েকটি ঘর জ্বলছে। বুঝে যাই শত্রুরা গ্রামে ঢুকেছে। নিজেকে বাঁচাতে জঙ্গলে আশ্রয় নেই। ৯টার দিকে ফিরে এসে লাশ পড়ে থাকতে দেখি।’



পিমুয়া জানান নিহতদের সবাইকে তিনি চেনেন, ‘তারা আমার লোক। অধিকাংশের শরীর টুকরো টুকরো করা হয়েছে। মাথা শরীর থেকে আলাদা। কার শরীর কোনটা সেটি শনাক্ত করতে পারছি না।’



পিমুয়া জানান, বুধবার তারা মৃতদের সৎকার করবেন। কিন্তু পুলিশের জন্য অপেক্ষা করছেন।



নিউ গিনির এই অঞ্চলে গত কয়েক বছরে উপজাতিদের মধ্যে সংঘর্ষ চরম আকার ধারণ করেছে। হত্যা, ধর্ষণ এবং লুটের মতো ঘটনা ঘটছে নিয়মিত।


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Top