দুই জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩


প্রকাশিত:
২২ আগস্ট ২০১৯ ২৩:৪৮

আপডেট:
১৫ মার্চ ২০২৫ ১৪:৫১

দুই জেলায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গাসহ নিহত ৩

প্রভাত ফেরী ডেস্ক: কক্সবাজার ও ময়মনসিংহে বিজিবি ও গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই রোহিঙ্গাসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুই রোহিঙ্গা ইয়াবা পাচারকারীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভোর রাতে টেকনাফের নাফ নদীর উলুবনিয়া এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে ৫০ হাজার ইয়াবা, ১টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৩ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে বিজিবি।



নিহতরা হলো, উখিয়ার কুতুপালং ৭ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো: ছৈয়দ হোসেনের ছেলে মো: শাকের (২২) ও মোহাম্মদ আলীর ছেলে নুরুল আলম (২৫)।



বিজিবি টেকনাফ ২ নং ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. ফয়সল হাসান খান জানান, মিয়ানমার থেকে ইয়াবার চালান নাফ নদী পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে এমন খবর পায় বিজিবি। এর পরিপ্রেক্ষিতে নাফ নদীতে বিজিবির বিশেষ টহল দল অবস্থান নেয়। ভোর রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ৪ থেকে ৫ জন নদীর এ পারে বিজিবি’র উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি ছুঁড়তে থাকে। বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। কিছু সময় গোলাগুলির পর ইয়াবা পাচারকারীরা পিছু হটে। পরে বিজিবি ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে গুলিবিদ্ধ ২ জনসহ ৫০ হাজার ইয়াবা, ১টি আগ্নেয়াস্ত্র ও চার রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।



গুলিবিদ্ধ ২ জনকে প্রথমে টেকনাফ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। মৃতদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।



এদিকে ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের পাগলায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ একজন নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম এখলাছ উদ্দিন (৩৫)। পুলিশের দাবি এখলাস অটোচালক সুজন হত্যা মামলার প্রধান আসামি। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতি, মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Top