পিএইচডি জালিয়াতি বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ
প্রকাশিত:
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০২:৪৮
আপডেট:
১৪ মার্চ ২০২৫ ১৪:৩৮

সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পিএইচডি বা সমমানের ডিগ্রি প্রদানের সময় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের আইন মানছে কিনা তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানকে তিন মাসের মধ্যে এ প্রতিবেদন দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
গত ২১ জানুয়ারি ‘ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি গবেষণার ৯৮% নকল’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের প্রতিবেদনে বলা হয় ‘৯৮ শতাংশ হুবহু নকল থিসিসের মাধ্যমে ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রি নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ওষুধপ্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবুল কালাম লুৎফুল কবীর।’
এ বিষয়টির তদন্ত প্রতিবেদন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ৬০ দিনের মধ্যে প্রদান করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।এছাড়া হাইকোর্ট তার রুলে জানতে চেয়েছেন, পিএইচডি জালিয়াতি বন্ধে গবেষণা প্রস্তাব চূড়ান্ত করার আগে তা যাচাই বা নিরীক্ষার পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না।
এই প্রতিবেদনটি যুক্ত করে পিএইচডি বা সমমানের ডিগ্রির ক্ষেত্রে নকল ও জালিয়াতি বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে গত ২৬ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান লিঙ্কন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
বিষয়:
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: