টাকার মান বাড়ায় বিপাকে অধিকাংশ প্রবাসী বাংলাদেশিরা
প্রকাশিত:
২৭ মার্চ ২০১৯ ১৪:২৫
আপডেট:
২০ এপ্রিল ২০২৫ ০২:১৪

মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমলেও বেড়েছে কানাডিয়ান ডলার, ইউরো, অস্ট্রেলিয়ান ডলার ও ভারতীয় রুপীর বিপরীতে। বিষয়টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর হলেও কানাডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এক রকম নেতিবাচক।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কোনো দেশের মুদ্রার মান বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া অনেক কিছুতেই প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে ধরুন- প্রবাসীরা যখন অর্থ পাঠায়, তখন সেটি সে দেশের মুদ্রার সঙ্গে আমাদের দেশের মুদ্রার তুলনা করা হয়।
ফলে সে দেশের মুদ্রার তুলনায় বাংলাদেশের মুদ্রা শক্তিশালী হলে অর্থাৎ ওই দেশের এক মুদ্রায় তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের কম মুদ্রা পাওয়া গেলে প্রবাসীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে গড়ে এক কানাডিয়ান ডলারে পাওয়া যেত ৬৭ টাকা ৮২ পয়সা। চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ডিসেম্বরে এর মান দাঁড়ায় ৬২ টাকা ৫৩ পয়সা। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ইউরোর গড় দাম ছিল ১শ টাকা ৯৬ পয়সা, গত ডিসেম্বরে এর মান দাঁড়িয়েছে ৯৫ টাকা ৩৩ পয়সা।
২০০৭-০৮ অর্থবছরে এক অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বিপরীতে পাওয়া যেত ৬১ টাকা ৫৩ পয়সা। গত ডিসেম্বর শেষে এর মান এসে দাঁড়িয়েছে ৬০ টাকা ১৪ পয়সায়। এক ডেনিশ ক্রোনে গত ডিসেম্বর শেষে পাওয়া যাচ্ছে ১২ টাকা ৭৭ পয়সা। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে পাওয়া যেত ১৩ টাকা ৫৪ পয়সা। একইসঙ্গে ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এক ভারতীয় রুপির বিপরীতে পাওয়া যেত ১ টাকা ৭১ পয়সা। গত ডিসেম্বর শেষে এর মান দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সায়।
তথ্যমতে, বার বছরে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে ১৫ টাকা ৩০ পয়সা। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এক ডলারের বিপরীতে গড়ে পাওয়া যেত ৬৮ টাকা ৬০ পয়সা। গত ডিসেম্বর শেষে এক ডলারের বিপরীতে পাওয়া গেছে ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমলেও বেড়েছে কানাডিয়ান ডলার, ইউরো, অস্ট্রেলিয়ান ডলার ও ভারতীয় রুপীর বিপরীতে। বিষয়টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর হলেও কানাডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এক রকম নেতিবাচক।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কোনো দেশের মুদ্রার মান বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া অনেক কিছুতেই প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে ধরুন- প্রবাসীরা যখন অর্থ পাঠায়, তখন সেটি সে দেশের মুদ্রার সঙ্গে আমাদের দেশের মুদ্রার তুলনা করা হয়।
ফলে সে দেশের মুদ্রার তুলনায় বাংলাদেশের মুদ্রা শক্তিশালী হলে অর্থাৎ ওই দেশের এক মুদ্রায় তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের কম মুদ্রা পাওয়া গেলে প্রবাসীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে গড়ে এক কানাডিয়ান ডলারে পাওয়া যেত ৬৭ টাকা ৮২ পয়সা। চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ডিসেম্বরে এর মান দাঁড়ায় ৬২ টাকা ৫৩ পয়সা। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ইউরোর গড় দাম ছিল ১শ টাকা ৯৬ পয়সা, গত ডিসেম্বরে এর মান দাঁড়িয়েছে ৯৫ টাকা ৩৩ পয়সা।
২০০৭-০৮ অর্থবছরে এক অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বিপরীতে পাওয়া যেত ৬১ টাকা ৫৩ পয়সা। গত ডিসেম্বর শেষে এর মান এসে দাঁড়িয়েছে ৬০ টাকা ১৪ পয়সায়। এক ডেনিশ ক্রোনে গত ডিসেম্বর শেষে পাওয়া যাচ্ছে ১২ টাকা ৭৭ পয়সা। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে পাওয়া যেত ১৩ টাকা ৫৪ পয়সা। একইসঙ্গে ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এক ভারতীয় রুপির বিপরীতে পাওয়া যেত ১ টাকা ৭১ পয়সা। গত ডিসেম্বর শেষে এর মান দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সায়।
তথ্যমতে, বার বছরে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে ১৫ টাকা ৩০ পয়সা। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এক ডলারের বিপরীতে গড়ে পাওয়া যেত ৬৮ টাকা ৬০ পয়সা। গত ডিসেম্বর শেষে এক ডলারের বিপরীতে পাওয়া গেছে ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা।
বিষয়:
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: