সিডনী মঙ্গলবার, ৭ই মে ২০২৪, ২৩শে বৈশাখ ১৪৩১

সংশোধিত বাজেট আলোচনা শুরু ১৫ জানুয়ারি


প্রকাশিত:
৯ জানুয়ারী ২০২০ ০২:১৩

আপডেট:
৭ মে ২০২৪ ০৩:৪২

ফাইল ছবি

প্রভাত ফেরী: আগামী ১৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট আলোচনা। আলোচনার জন্য প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে তথ্য জানাতে বলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নগদ প্রাপ্তি, প্রকৃত ব্যয়, বিভিন্ন সংস্থার অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামো, এলপিআরে যাবেন এমন কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঠিক সংখ্যা। এছাড়া এর প্রয়োজনীয় অর্থের হিসাব, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ও টেলিফোনের অনুকূলে বরাদ্দ করা অর্থের বিপরীতে কি পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে তার হিসাব। এ ছাড়াও বাজেটের আওতাধীন কর্মসূচি, তহবিল ও ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কিত হালনাগাদ বিবরণী।

অর্থ বিভাগ এ ব্যাপারে ৫ জানুয়ারি প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছে আলাদাভাবে চিঠি পাঠিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। প্রতিদিন প্রায় ৩-৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সভা করবেন। আগামী ১৫ জানুয়ারি সকাল ১০টায় সভা শুরু হবে সেতু বিভাগ ও তার অধীনস্থ দফতরের সঙ্গে। এরপরই সভা হবে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও তার অধীনস্থ দফতরের সঙ্গে। এভাবেই সেদিনের সভা শেষ হবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মধ্য দিয়ে। পরদিন অর্থাৎ ১৬ জানুয়ারি প্রথম সভাটি হবে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে। শেষ হবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় দিয়ে। দুদিন বিরতির পর আবার সভা হবে ১৯ জানুয়ারি। সেদিন সকাল ১০টায় সভা শুরু হবে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সঙ্গে। আর শেষ হবে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্য দিয়ে। এভাবে পর্যায়ক্রমে সভা শেষ হবে ৪ ফেব্রুয়ারি।

এদিকে পরিকল্পনা কমিশন খুব শিগগির তাদের সংশোধিত এডিপি নিয়ে সভা শুরু করতে যাচ্ছে বলে আভাস পাওয়া গেছে। ইতোমধ্যে তারা প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সংশোধিত এডিপি নিয়ে নির্দেশিকা পাঠিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনোভাবেই বরাদ্দ বাড়ানো যাবে না। একই সঙ্গে গতিহীন প্রকল্প থেকে বরাদ্দ কমিয়ে গতিসম্পন্ন প্রকল্পে বরাদ্দ দিতে বলা হয়েছে। এমনকি বরাদ্দ দেওয়া হয়নি ও অনুমোদন পায়নি এমন সব প্রকল্পের জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে রাজস্ব বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে রাজস্ব বোর্ডের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান রহমাতুল মুনিম পর্যায়ক্রমে সভা শুরু করেছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। বর্তমান হালনাগাদ রাজস্ব আয়ের চিত্র তার সামনে তুলে ধরা হয়েছে রাজস্ব বোর্ডের পক্ষ থেকে। তবে তিনি রাজস্ব বাড়ানোর ব্যাপারে নিয়মিত মনিটরিং করবেন। যেন চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছুতে পারে। কোনোভাবেই যেন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব ঘাটতি না হয়।


বিষয়: বাজেট


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top